বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টোকিওতে তৈরি এই ভবনে আট হাজার
ঘর থাকবে। প্রতিটি ঘরে থাকবে গাছ আর বারান্দায় থাকবে পাতাবাহার।
জাপান ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। সারা বছরই ভূমিকম্প হয়। তিনতলা ভবনের চেয়ে ছোট স্থাপনা নির্মাণে কাঠ ব্যবহার করতে ২০১০ সালে জাপান সরকার আইন পাস করে। তবে ভূমিকম্পের বিষয়টি মাথায় রেখেই ভবনটি তৈরি হচ্ছে। বাঁকানো টিউব স্ট্রাকচারে এমনভাবে ভবনটি তৈরি করা হবে, যার ফলে জাপানের স্বাভাবিক ভূমিকম্পগুলো মোকাবিলা করতে পারবে এটি।
ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৫৬০ কোটি ডলার। প্রচলিত ভবন নির্মাণের চেয়ে এই খরচ প্রায় দ্বিগুণ। তবে কোম্পানিটি বলছে, ২০৪১ সালের মধ্যে এর নির্মাণকাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কাঠের ভবনটি রয়েছে ভ্যাঙ্কুভারে। শিক্ষার্থী বসবাসের জন্য নির্মিত ভবনটি ৫৩ মিটার উঁচু।
জাপান ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। সারা বছরই ভূমিকম্প হয়। তিনতলা ভবনের চেয়ে ছোট স্থাপনা নির্মাণে কাঠ ব্যবহার করতে ২০১০ সালে জাপান সরকার আইন পাস করে। তবে ভূমিকম্পের বিষয়টি মাথায় রেখেই ভবনটি তৈরি হচ্ছে। বাঁকানো টিউব স্ট্রাকচারে এমনভাবে ভবনটি তৈরি করা হবে, যার ফলে জাপানের স্বাভাবিক ভূমিকম্পগুলো মোকাবিলা করতে পারবে এটি।
ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৫৬০ কোটি ডলার। প্রচলিত ভবন নির্মাণের চেয়ে এই খরচ প্রায় দ্বিগুণ। তবে কোম্পানিটি বলছে, ২০৪১ সালের মধ্যে এর নির্মাণকাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কাঠের ভবনটি রয়েছে ভ্যাঙ্কুভারে। শিক্ষার্থী বসবাসের জন্য নির্মিত ভবনটি ৫৩ মিটার উঁচু।
No comments:
Post a Comment